২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি চারদলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীর জন্য ৩৯টি আসন ছেড়েছিল। ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ১৯টি ও ২০-দলীয় জোটকে ৩৯টি আসন ছাড়া হয়েছিল, যার মধ্যে ২২টি ছিল জামায়াতের জন্য।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এরমধ্যে ২৩৭টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয় সোমবার (৩ নভেম্বর)। পরে একটি স্থগিত করা হয়েছে, বাকী ৬৩টির মধ্যে জোট ও শরিকদের জন্য বরাদ্দ দেওয়ার কথা রয়েছে।
এবার আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ অনিশ্চিত থাকায় বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে মাঠে থাকতে পারে জামায়াত ও অন্যান্য ধর্মভিত্তিক দল।
আরও পড়ুন:
বিএনপির অমীমাংসিত সমীকরণে জোট নাকি দ্বন্দ্ব?
আমরা জোট করবো না, নির্বাচনি সমঝোতা করবো: জামায়াত আমির
এবার শোনা যাচ্ছে, নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জন্য ৮-১০টি আসন ছাড়তে পারে বিএনপি।
এদিকে, জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা জোট করার সিদ্ধান্ত নিইনি, আমরা জোট করবো না। তবে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতা করবো। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
কেএইচ/এসএনআর/জেআইএম

6 hours ago
5









English (US) ·